নিষ্প্রভ প্রথমার্ধের পর উত্তেজনা ছড়ায় শেষ ৪৫ মিনিটে, সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের আক্রমণ সামলাতেই হিমশিম খায় শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র।
প্রথমার্ধের ২০ মিনিটেই শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রকে এগিয়ে নেন মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ। ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাম পায়ের শটে গোলকিপারকে ফাকি দিয়ে বল জালে জড়ান এই মিডফিল্ডার।
দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবকে সমতায় ফেরান অধিনায়ক রিয়াদুল হাসান রাফি। ডান পাশ থেকে আসা ক্রস ইয়াসির আরাফাতের হেড সাইড বারে লাগলেও ফিরতি বলে মাথা লাগিয়ে বল জালে জড়ান এই ডিফেন্ডার।
৭৪ মিনিটে ম্যাচে প্রথম বারের মত এগিয়ে যায় সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব। বাম পাশ থেকে রহমত মিয়ার ক্রস গোলকিপার আশরাফুল রানা ঠিক ভাবে ধরতে না পারায় ফাকা পোস্টে বল জালে জড়ান সিরোজুদ্দিন। ম্যাচে এগিয়ে গিয়ে আরো বেশি আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে সাইফ। বেশ কয়েকবার শেখ রাসেলের ডিফেন্সে ভয় ধরায় সাইফের ফরোয়ার্ডরা।
এই জয়ে ৭ ম্যাচে চার জয়, এক ড্র ও দুই হারে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৫ নাম্বারে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব, অন্য দিকে ৮ ম্যাচে ৫ জয়, এক ড্র ও দুই হারে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৪ নাম্বারে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র।