শুরুতে সভাপতি পদে তিন জন মনোনয়ন পত্র ক্রয় করলেও জমা দিয়েছিলেন শুধু মাত্র একজন। তাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মোহামেডানের সভাপতি নির্বাচিত হন সাবেক সেনা প্রধান মোঃ আব্দুল মুবীন। এছাড়া ১৬ পরিচালক পদের বিপরীতে ৫১ জন মনোনয়ন পত্র ক্রয় করলেও জমা দেন মাত্র ২০ জন।
সভাপতি চূড়ান্ত হয়ে যাওয়ায় সব আকর্ষণ ছিল পরিচালক পদের লড়াইয়ে। পরিচালক পদের দ্বিতীয় স্থানের জন্য হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয় তিন প্রার্থীর মধ্যে। শেষ পর্যন্ত তিনজনই যৌথ ভাবে ২য় স্থান অধিকার করেছে। তবে হতাশ করেছেন বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদি।
পরিচালক পদে যে ১৬ জন নির্বাচত হয়েছেন তারা হলেনঃ
★ শফিকুল ইসলাম মহিউদ্দিন এমপি – ২২৬
★ মাহবুব-উল আনাম – ২২৩
★ প্রকৌশলী গোলাম মো. আলমগীর – ২২৩
★ সিদ্দিকুর রহমান – ২২২
★ মোস্তফা কামাল – ২২০
★ মাসুদুজ্জামান – ২১৯
★ মইন উদ্দিন হাসান রসিদ – ২১৮
★ এ. জি. এম সাব্বির – ২১৮
★ কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি – ২১৮
★ দাতো মো. ইকরামুল হক – ২১৫
★ মো. মঞ্জুর আলম – ২১৪
★ খোজেস্তা-নুর-ই-নাহরিন – ২১০
★ আবু হাসান চৌধুরী প্রিন্স – ২০৮
★ প্রকৌশলী কবির আহমদ ভুঁইয়া – ১৭৬
★ মো. হানিফ ভুঁইয়া – ১৪৪
★ জামাল রানা – ১৪৪
ভোটের লড়াইয়ে হেড়ে গেছেন যারা তারা হলেনঃ
★ মো. মোস্তাকুর রহমান – ১৪১
★ আব্দুস সালাম মুর্শেদী এমপি – ১২১
★ সাজেদ এ এ আদেল – ৯৫
★ কামরুন নাহার ডানা – ৫৪
উক্ত নির্বাচন তালিকায় সর্বমোট ৩৩৭ জন ভোটারের নাম থাকলেও ভোট দিয়েছেন ২৩৯ জন। তবে ভোট বাতিল হয়েছে সাত জনের।